ছোট থেকেই যদি আমরা তথ্য নিয়ে আলোচনা, সংগ্রহ ও সাজিয়ে রাখার
চর্চা শুরু করি,তবে তা এক সময় আমাদের যে কোন তথ্যের গভীরে
প্রবেশ করার ক্ষমতা সৃষ্টি করে দেবে। জাতি হিসেবে বড় ধরনের
গুণগত পরিবর্তন আনার জন্য এই উদ্দ্যোগ সহায়ক হবে।
এই ক্লাবের তথ্য
চর্চা হবে-
(ক) পরিবারে-
(খ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে-
(গ) সামাজিক সংগঠনে-
তথ্য চর্চা হবে মূলত: প্রতিযোগিতামূলক। প্রতিযোগী থাকবে দুই জন
বা দুই পক্ষ। কোন একটা ‘তথ্য’ দিয়ে শুরু হবে প্রতিযোগীতা।
যেমন- আম । এই আমের উপর প্রথম পক্ষ তথ্য দেবে এবং দ্বিতীয়
পক্ষও তথ্য দেবে। যাদের তথ্যের পরিমাণ/সংখ্যা বেশী হবে তারা
বিজয়ী হবে।
যে তথ্যের উপর প্রতিযোগীতা হবে তা কখনও কখনও পূর্বে জানানো
যেতে পারে, আবার তাৎক্ষণিকও হতে পারে। যারা বিচারক হবেন তারা
তথ্য যাচাই- এর জন্য ইন্টারনেটের সাহায্য নেবেন ও প্রয়োজনে
প্রতিযোগীদের নিকট রেফারেন্স চেয়ে নেবেন।
এভাবে বিভিন্ন ছোট ছোট অথচ মজার মজার বিষয়ের উপর তথ্য
প্রতিযোগীতার আয়োজন হতে পারে। যেমন- পোষাক, চুল, নাক, রাস্তা,
সূর্য, বাতাস, কম্পিউটার, টাকা ইত্যাদি। প্রতিযোগীতা শেষে
তথ্যগুলো ক্লাবে জমা রাখতে হবে। পরবর্ীতে একই বিষয়ের উপর
প্রতিযোগীতা হলে তা থেকে নতুন নতুন প্রাপ্ত তথ্যগুলো
সন্নিবেশিত করে আপডেট করে রাখতে হবে। পরে সেগুলো ই-বুক আকারে
প্রকাশনার ব্যবস্থা করা হবে।
আরও একটা প্রতিযোগিতা হতে পারে। যা হবে দৈনন্দিন ডায়রি লিখা।
এক্ষেত্রে যারা নিয়মিত ডায়রি লিখে তারা তাদের ডায়রি জমা দেবে।
বিচারক মন্ডলী সবচেয়ে বেশী তথ্যবহুল এবং ভাষাগত পরিবেশনা দেখে
তাঁদের রায় দেবেন।